1. Question:সমাজ উন্নয়নে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রভাব ব্যাখ্যা কর। 

    Answer
    ইন্টারনেট প্রযুক্তি বর্তমানে দেশ বা দেশের বাইরে এক মানুষের সঙ্গে অন্য মানুষের যোগাযোগকে খুবই সহজ করে দিয়েছে। আত্মীয়স্বজন বা বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে ভাববিনিময়, পরস্পরের খোঁজখবর নেওয়া কিংবা ব্যবসায়িক প্রতিপক্ষের সঙ্গে পণ্যবিনিময় সংক্রান্ত আলোচনা, চুক্তি ইত্যাদি এখন ঘরে বসেও অল্প সময়েই করা যায়। এভাবে ব্যক্তির সামাজিকীকরণে ও তার মাধ্যমে সমাজের উন্নয়নে তথ্যপ্রযুক্তি খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।






    1. Report
  2. Question:শিশুর সামাজিকীকরণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর। 

    Answer
    একটি শিশুর সামাজিকীকরণ শুরু হয় তাদের পরিবার থেকে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সে ধারা অবিচ্ছিন্ন থাকে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সামাজিকীকরণের এমন একটি মাধ্যম যেখানে শিশু বিশেষ দক্ষতা ও মূল্যবোধ অর্জন করে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষিকা, সহপাঠী, আচার-অনুষ্ঠান, বইপুস্তক, নিয়মকানুন শিশুর মনে নানাভাবে প্রভাব বিস্তার করে, যা সামাজিকীকরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।






    1. Report
  3. Question:ই-কমার্স বলতে কী বোঝায়-ব্যাখ্যা কর। 

    Answer
    ইলেকট্রনিক কমার্সের সংক্ষিপ্ত রূপ হলো ই-কমার্স। এটি এমন এক ধরনের পদ্ধতি যার মাধ্যমে ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে অনলাইনে পণ্যের লেনদেন হয়। এতে ব্যক্তি সময়ের সুষ্ঠু ব্যবহার করতে শিখে।






    1. Report
  4. Question:শিশুর সামাজিকীকরণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মধ্যম কোনটি? 

    Answer
    সামাজিকীকরণের জন্য তার বন্ধুরা শক্তিশালী ভূমিকা পালন করে। কারণ শিশু অবসর সময়ে বন্ধুদের সাথে খেলাধুলা বা গল্পগুজব করে কাটায়। বন্ধুদের কাছ থেকে সে অনেক কিছু শিখে। বন্ধুদের আচরণ তার ওপর অনেক প্রভাব বিস্তার করে। অসৎ বন্ধুদের প্রভাবে শিশু অনেক সময় বিপদগামী হয়। সমবয়সী বন্ধুরা যদি ভালো হয় তবে শিশুর মধ্যে সহমর্মিতা, সহযোগিতা, দহনশীলতা ও নেতৃত্বের মতো সৎ গুণাবলি বিকশিত হয়। তাই শিশুর সুষ্ঠু সামাজিকীকরণের জন্য ভালো বন্ধু নির্বাচন করা জরুরি






    1. Report
  5. Question:প্রতিষ্ঠান বলতে কী বুঝ? 

    Answer
    সাধারণ কিছু উদ্দেশ্য সাধারনের জন্য মানুষ বিভিন্ন ধরনের স্থায়ী এবং অস্থায়ী সংঘ গড়ে তোলে। যেসব সংঘের মাধ্যমে মানবসমাজ সংগঠিত হয় এবং বহুমুখী সামাজিক কাজকর্ম পডরিচালনা করে তাকে প্রতিষ্ঠান বলে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের কিছু নিজস্ব কর্মপদ্ধতি, বিধিবিধান ও নিয়মনীতি রয়েছে যা স্থায়ী রূপ লাভ করলে প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। মানুষের বহুমুখী সামাজিক চাহিদা পূরণে প্রতিষ্ঠান সমূহ কার্যকরী ভূমিকা রাখে।






    1. Report
Copyright © 2025. Powered by Intellect Software Ltd