বাক্যে কোথায় কতটুকু থামতে হবে তা বোঝানোর জন্য যে সকল চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাদের বিরামচিহ্ন বলে।
যেমন-
আপামনি, আমাদের একটা অনুরোধ আছে।
উপরের বাক্যটিতে কমা ও দাঁড়ি ব্যবহার করা হয়েছে। এগুলো বিরামচিহ্ন।

সীমা খুশিতে হাততালি দিল। বলল, হ্যাঁ খালুজান,  বুঝেছি। আমরা তো গাছ থেকে কত রকমের খাবার পাই।

রাজা একদিন গল্প করছিলেন। সঙ্গে ছিল রানি আর তিন কন্যা। রাজা তাঁর কন্যাদের জিজ্ঞেস করলেন, এক সহজ প্রশ্ন। কে তাকে কী রকম ভালোবাসে?

এক ছিল কুঁজো বুড়ি। তিনটি কুকুর রঙ্গা, বঙ্গা আর ভুতো। বুড়ি ঠিক করল নাতনির বাড়ি যাবে।

বাক্যে ব্যবহৃত বিভক্তিযুক্ত শব্দকে পদ বলে। যেমন: আমি স্কুলে যাব। এখানে প্রত্যেকটি শব্দ একটি পদ।
পদ পাঁচ প্রকার। যথা: ১. বিশেষ্য, ২. বিশেষণ, ৩. সর্বনাম, ৪. অব্যয়, ৫. ক্রিয়া।