Question: জানুয়ারি ২০০৯ সালে ১ সুমন অ্যান্ড কোং এর প্রাপ্য হিসাব ছিল ৬২,০০০ টাকা। ২০০৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে প্রাপ্য হিসাবের পরিমাণ ৪২,০০০ টাকা। ২০০৯ সালের বিক্রয়ের পরিমাণ ৩,০০,০০০ টাকা। ক্রেতাদের কাছ থেকে নগদ গ্রহণের পরিমাণ কত?
Question: জানুয়ারি ২০০৯ সালেরে রাশেদ অ্যান্ড কোং এর প্রাপ্য হিসাব ছিল ৬২,০০০ টাকা। ২০০৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে প্রাপ্য হিসাবের পরিমাণ ৭২,০০০ টাকা। ২০০৯ সালের বিক্রয়ের পরিমাণ ৩,০০,০০০ টাকা। ক্রেতাদের কাছ থেকে নগদ গ্রহণের পরিমাণ কত?
Question: সান কোং এর ২০১০ সালের আয় বিবরণীতে পরিচালন সংক্রান্ত খরচ ছিল ৯,০০,০০০ টাকা। চলতি বছরে অগ্রিম খরচাবলি হ্রাস পেয়েছিল ৬০,০০০ টাকা। ২০১০ সালের পরিচলনা-সংক্রান্ত খরচের জন্য নগদ প্রদানের পরিমাণ কত?
Question: মেঘনা কোম্পানির অনুমোদিত মূলধনের পরিমাণ ছিলঃ প্রতিটি ১০০ টাকা মূল্যের ২০,০০০ সাধারণ শেয়ার। প্রথম বছর কোম্পানি ৫,০০০ শেয়ার মাট ৬,০০,০০০ টাকায় এবং ১০,০০০ শেয়ার মোট ৯,৫০,০০০ টাকায় বিলি করে শেয়ার বিলবাবদ সব দেনা-পাওনা টাকা আদায় হয়েছে। বছরান্তে কোম্পানির উদ্ধর্তপত্রে পরিশোধিত মূলধন হিসাবে মোট কত টাকা দেখানো হয়েছিল?
Question: যমুনা কোম্পানি ১৯৯৭ সালের ১লা জানুয়ারি তারিখে গঠিত হয়। কোম্পানির অনুমোদিত মূলধনের পরিমাণ ছিল প্রতিটি ১০০ টাকা মূল্যের ২৫,০০০ সাধারণ শেয়ার। প্রথম বছর কোম্পানি ৭,০০০ শেয়ার মোট ৮,৪০,০০০ টাকায় এবং ৮,০০০ শেয়ার ৬,৮০,০০০ টাকায় বিলি করে। শেয়ার বিলিবাবদ সব টাকা আদায় হয়েছে। শেয়ার প্রিমিয়ামের পরিমাণ কত?
Note: সাধারণ শেয়ারের মতই অগ্রাধিকার শেয়ারও কোম্পানির ইকুইটি। তবে অগ্রাধিকার শেয়ার মালিকগণ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে লভ্যাংশ ও মূলধন ফেরত পায়। অগ্রাধিকার শেয়ারকে ঋণ বলা যেতে পারে কারণ; যেমন সাধাণ শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে লভ্যাংশ বিতরণ করার পূর্বে ঋণের সুদ প্রদান করতে হয়, তেমনি অগ্রাধিকার শেয়ারহোল্ডারদের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে লভ্যাংশ প্রদান করা হয়ে থাকে। ঋণকে একটি নির্দিষ্ট সময় পরে পরিশোধ করা হয়, তেমনি পরিশোধযোগ্য অগ্রাধিকার শেয়ারকেও নির্দিস্ট সময় শেষে পরিশোধ করে দেয়া হয়। সুতরাং বলা যায়, অগ্রাধিকার শেয়ার ইকুইটি ও ঋণের মিশ্রণ।
Question: কোম্পানি যে পরিমাণ মূলধণ সংগ্রহের জন্য শেয়ার বিক্রির আহ্বান জানিয়ে বিবরণী পত্র প্রচার করে তাকেবলা হয়-
A
নিবন্ধিত মূলধন
B
বিলিযোগ্য মূলধন
C
তলবকৃত মূলধন
D
পরিশোধিত মূলধন
E
সংরক্ষিত মূলধন
Note: কোন কোম্পানি তার মোট নিবন্ধিত মূলধনের যে অংশ জনসাধারণের নিকট মূলধন সংগ্রহের উদ্দেশ্যে শেয়ার বিক্রির আহবান জানিয়ে বিবরণপত্র প্রচার করে তাকে ইস্যুকৃত বা বিলিযোগ্য বা বন্টন যোগ্য মূলধন বলা হয়।