Note: সাধারণত শেয়ার বাজেয়াপ্তকরণ হিসাবের ক্রেডিট উদ্ধৃত্ত থাকে আর শেয়ার অবহার হিসাবের ডেবিট উদ্ধৃত্ত থাকে। সুতরাং শেয়ার বাজেয়াপ্তকরণ হিসাবের উদ্ধৃত্ত দিয়ে শেয়ার অবহার অবলোপন করতে হলে শেয়ার বাজেয়াপ্তকরণের উদ্ধৃত্তকে কমাতে হবে অর্থাৎ শেয়ার বাজেয়াপ্তকরণের উদ্ধৃত্তকে ডেবিট করতে হবে এবং অবহারকে কমাতে হবে অর্থাৎ শেয়ার অবহারকে ক্রেডিট করতে হবে। সুতরাং জাবেদাটি হল-শেয়ার বাজেয়াপ্তকরণ হিসাব ডেবিট টু শেয়ার অবহার হিসাব।

Note: স্টক হল মূলধনের সময় মূল্যের খন্ডবিশেষ/ক্ষুদ্রতম অংশ যার কোন (গ) ক্রমিক নম্বর থকে না, যার (ঘ) কোন অভিহিত মূল্য থাকে না, যেকোন মূল্যের হতে পারে তবে শেয়ার মূল্য অপেক্ষা কম যা (ক) অবাধে হস্তান্তর করা যায়। ‍ সুতরাং একমাত্র (ক) স্টক অবাধে হস্তান্তর করা চলে না অপশন টি বৈশিষ্ট্য য়।

Note: উক্ত কোম্পানির আবণ্টনে প্রাপ্ত টাকার পরিমাণ হবে=(শেয়ার সংখ্যাxআবণ্টনমূল্য)-আবেদনে অগ্রীম প্রাপ্ত টাকা =(৩০,০০০x২৫)-(৫০০-২৫)=৭,৫০,০০,০০০-১২,৫০০) টাকা = ৭,৩৭,৫০০০ টাকা।

Note: তলবে অবহার থাকলে তলবের টাকা যখন পাওয়া যাবে তখন অবহার ব্যতিত বাকী টাকা পাওয়া যাবে এবং উক্ত টাকার জন্য জাবেদা দিতে হবে। এখানে, তলবে টাকার পরিমাণ ৫০ এবং শেয়ার সংখ্যা ২০০০ । সুতরাং জাবেদা হবে নগদ/ব্যাংক/ব্যাংক হিসাব ডেবিট ১০,০০,০০০/- টু শেয়ার তলব হিসাব ১০,০০,০০০ /-।

Note: Not available

Note: কোম্পানির শেয়ার বিলির সময় শেয়ারের লিখিত মূল্য অপেক্ষা অধিক মূল্যে শেয়ার ইস্যুকরা হলে উক্ত অধিক বা অতিরিক্ত মূল্যকে শেয়ার প্রিমিয়াম বা শেয়ার অধিহার বলা হয়।

Note: যৌথমূলধনী কোম্পানি বাজারে শেয়ার বিক্রী করে তাদের মূলধন সংগ্রহ করে। সুতরাং শেয়ার বিক্রী করলে মূলধন বৃদ্ধি পায়।

Note: শেয়ারের লিখিত মূল্য অপেক্ষা যে কম মূল্য শেয়ার ইস্যু করা হয় তাই অবহার। এজন্য অবহারে শেয়ার বন্টনকে মূলধন জাতয় লোকসান হিসেবে ধরা হয়।

Note: শেয়ার প্রিমিয়াম=শেয়ারের বিক্রয়মূল্য-লিখিতমূল্য =(২,১০,০০০০-২,০০,০০০)=১০,০০০ টাকা শেয়ার বাট্টা ={(৩,০০০x১০০)-২,৯৫,০০০}=৫,০০০ টাকা লিখিত মূল্য=২,০০০ টি শেয়ার x ১০০ টাকা=২,০০,০০০ টাকা

Note: অসঞ্চয়ী অগ্রাধিকার শেয়ার মালিকগণ শুধুমাত্র কারবারে মুনাফা হলেই লভ্যাংশ পান, মুনাফা না হলে তারা লভ্যাংশ দাবি করতে পারে না।