বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় - পঞ্চম শ্রেণি



  1. Question:ঢাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে একটি ঐতিহাসিক স্থান অবস্থিত । এটি বাংলার নবাবদের প্রাসাদ ছিল । উক্ত স্থানের নাম কী ? উক্ত স্থানের ইতিহাস চারটি বাক্য লিখ । 

    Answer
    উক্ত স্থানের আহসান মঞ্জিল । 
    আহসান মঞ্জিলের ইতিহাস সম্পর্কে চারটি বাক্য -
    ১. আহসান মঞ্জিল বাংলাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য স্থাপত্য নিদর্শন । 
    ২. মুঘল আমলে বরিশালের জামালপুর পরগনার জমিদার শেখ এনায়েতউল্লা এ প্রাসাদটি তৈরী করেন ।
    ৩. আঠারো শতকে তার পুত্র শেখ মতিউল্লা বানিজ্য কেন্দ্র হিসেবে ব্যাবহারের উদ্দেশ্য প্রাসাদটি ফরাসি বনিকদের কাছে বিক্রি করে দেন । 
    ৪. ১৮৩০ সালে খাজা আলিমুল্লা পরাসিদের নিকট থেকে প্রাসাদটি ক্রয় করে এটিকে আবার প্রাসাদে পরিনত করেন ।






    1. Report
  2. Question:মহাস্থানগড় কোন নামে পরিচিত ছিল ? নগরটি কোন আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ? মহাস্থান গড়ে প্রাপ্ত তিনটি নিদর্শনের নাম লেখ । 

    Answer
    মহাস্থানগড় পুন্ডনগর নামে পরিচিত ছিল । 
    পুন্ডনগর মৌর্য আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল । 
    মহাস্থানগড়ে প্রাপ্ত তিনটি নিদর্শন-
    ১. প্রাচিন বাক্ষী শিলালিপি ।
    ২. পোড়ামাটির ফলক , ভাস্কর্য ধাতব মুদ্রা , পুঁতি । 
    ৩. ৩.৩৫ মিটার লম্বা খোদাই পাথর ।






    1. Report
  3. Question:বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান মহাস্থানগড় সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য লেখ । 

    Answer
    নিচে পাঁচটি বাক্য মহাস্থানগড় সম্পর্কে লেখা হলো -
    ১. মহাস্থান বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক স্থান । 
    ২. এটি বগুড়া শহর থেকে তেরো কি.মি উ্ওরে করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত । 
    ৩. এখানে বাংলাদেশের প্রাচিনতম ও বৃহও নগর পুন্ডনগর এর ধংসবশেষ রয়েছে । 
    ৪. মহাস্থানগড়ে বাংলাদেশের প্রাচিনতম শিলালিপি পাওয়া গেছে ।
    ৫. এখানে গবিন্দা ভিটা লক্ষিনন্দের মেধ ও গোকুল মেধ নামে ধর্মীয় পুরাকীর্তি রয়েছে ।






    1. Report
  4. Question:পাহাড়পুরের গড়ের উচ্ছতা কত মিটার ? পাহাড়পুরের গড়টি কী নামে পরিচিত ? পাহাড়পুরের প্রাপ্ত তিনটি ঐতিহাসিক নিদর্শনের নাম লেথ । 

    Answer
    পাহাড়পুরের গড়ের উচ্চতা ২৪ মিটার । 
    পাহাড়পুরের গড়টি সোমপুর মহাবিহার নাসে পরিচিত । 
    পাহাড়পুরের প্রাপ্ত তিনটি ঐতিহাসিক নিদর্শন হলো-
    ১. মন্দির 
    ২. জীবজন্তুর মূর্তি 
    ৩. টেরাকোটা






    1. Report
  5. Question:লালবাগ দুর্গ কোন নদীর তীরে অবস্থিত । লালবাগ দুর্গের বিশেষ বৈশিষ্ট্য কোনটি ? লালবাগ দুর্গের উপর গুরুত্বপুর্ন তিনটি বাক্য লেখ । 

    Answer
    লালবাগ দুর্গ বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত ।
    লালবাগ দুর্গের বৈশিষ্ট হলো - এটি সম্পুর্ন ইটের তৈরী । 
    লালবাগ দুর্গ সম্পর্কে তিনটি বাক্য- 
    ১. ঢাকার দক্ষিন পশ্চিমে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে ১৬২৮ খ্রিষ্টাব্দে লালবাগ দুর্গ নির্মান করা হয় ।
    ২. দুর্গের মাঝখানে খোলা জায়গায় মোঘর শাসকগন তাঁবু টানিয়ে বসবাস করতেন । 
    ৩. দুর্গের দক্ষিনে গোপন প্রবেশপথ এবং একটি তিনগম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ রয়েছে ।






    1. Report
Copyright © 2025. Powered by Intellect Software Ltd