পিঠের দিকে ছোট ছোট এক সাড়ি হাড় মিলে মেরুদণ্ড তৈরি হয়। মেরুদণ্ড প্রাণীর দেহকে দৃঢ় করে।
ইলিশ মাছের তিনটি বৈশিষ্ট্য:
১. এটি মেরুদণ্ডী প্রাণী এবং পানিতে বসবাস করে।
২. এর দেহ আঁইশে ঢাকা থাকে।
৩. পাখনা নেড়ে পানিতে চলাচল করে।

সরিসৃপ প্রাণীর ত্বক শুষ্ক এবং আঁশযুক্ত।
ব্যাঙকে উভয়চর প্রাণী বলার দুটি কারণ-
ব্যাঙের জীবন শুরু হয় পানিতে। পরে বড় হয়ে স্থলে বাস করে।
স্তন্যপায়ী প্রাণীর ২টি বৈশিষ্ট্য হলো:
১. স্তন্যপায়ী প্রাণীদের দেহ পশম বা লোম দিয়ে ঢাকা থাকে।
২. বাচ্চারা মায়ের দুধ পান করে বড় হয়।

খাদ্য ও খাদকের সম্পর্কটিকে খাদ্য শিকল বলে। গরু ঘাস খেয়ে জীবন ধারণ করে। গরু থেকে আমরা দুধ ও মাংস পাই। দুধ ও মাংস আমাদের খাদ্যের অতি প্রয়োজনীয় উপাদান। 
মানুষের খাবার আসে উদ্ভিদ ও প্রাণী থেকে।

মানুষ, পশুপাখি, গাছপালা-এদের সবারই জীবন থকায় এরা জীব। এদের দুটি বৈশিষ্ট্য  হলো:
১. জীবের শরীরের বৃদ্ধি ও পরিবর্তন ঘটে।
২. জীব নিজের মতো নতুন জীবের জন্ম দেয়।
জীবের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় ৩টি উপাদানের কাজ হলো-
১. খাদ্যের গ্রহণের ফলে উদ্ভিদের বৃদ্ধি ঘটে।
২. খাদ্য তৈরি করতে উদ্ভিদ পানি ব্যবহার করে।
৩. বাতাসের `CO_2` কে কাজে লাগিয়ে উদ্ভিদ খাবার তৈরি করে।

৪টি জীবের নাম : ১. চেয়ার, ২. টেবিল, ৩. কলম, ৪. ঘরবাড়ি।
জীব ও জড়ের মধ্যে ১টি পার্থক্য হলো-
জীব খাদ্য গ্রহণ করে কিন্তু বড় বস্তু খাদ্য গ্রহণ করে না।