1. Question:৭. পেয়াজের কোষ পরীক্ষা করলে দেখা যায় কোষের মধ্যে একটি বড় ফাকা জায়গা রয়েছে। এ ফাকা জায়গাতে যে রস থাকে তাকে কোষ রস বলে। ক. উদ্দীপকের ফাকা জায়গাটির নাম কি? খ. মাইট্রোকন্ডিয়াকে কোষের শক্তি ঘর বলা হয় কেন? গ. উদ্দীপকের ফাকা জায়গাটি যে কোষের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ঐ কোষের চিহিৃত চিত্র অঙ্কন কর। ঘ. কোষের প্রাণকেন্দ্র কোনটি? কেন একে কোষের প্রাণকেন্দ্র বলা হয়? 

    Answer
    ক. উদ্দীপকের ফাকা জায়গাটির নাম হলো কোষগহব্বর।
    
    খ. মাইটোকন্ডিয়াতে ক্রেবস চক্র, ফ্যাটি এসিড চক্র, ইলেক্টন ট্রান্সপোর্ট প্রক্রিয়া 
    
        প্রভৃতি ঘটে থাকে। এসব বিক্রিয়ার সংঘটনের কারণে কোষের জৈবিক কাজ 
    
        সম্পাদনের সকল শক্তি এখানে উৎপন্ন হয়। এ জন্য মাইটোকন্ডিয়াকে কোষের 
    
        শক্তিঘর বলা হয়।






    1. Report
  2. Question:৭. পেয়াজের কোষ পরীক্ষা করলে দেখা যায় কোষের মধ্যে একটি বড় ফাকা জায়গা রয়েছে। এ ফাকা জায়গাতে যে রস থাকে তাকে কোষ রস বলে। ক. উদ্দীপকের ফাকা জায়গাটির নাম কি? খ. মাইট্রোকন্ডিয়াকে কোষের শক্তি ঘর বলা হয় কেন? গ. উদ্দীপকের ফাকা জায়গাটি যে কোষের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ঐ কোষের চিহিৃত চিত্র অঙ্কন কর। ঘ. কোষের প্রাণকেন্দ্র কোনটি? কেন একে কোষের প্রাণকেন্দ্র বলা হয়? 

    Answer
    ক. উদ্দীপকের ফাকা জায়গাটির নাম হলো কোষগহব্বর।
    
    খ. মাইটোকন্ডিয়াতে ক্রেবস চক্র, ফ্যাটি এসিড চক্র, ইলেক্টন ট্রান্সপোর্ট প্রক্রিয়া 
    
        প্রভৃতি ঘটে থাকে। এসব বিক্রিয়ার সংঘটনের কারণে কোষের জৈবিক কাজ 
    
        সম্পাদনের সকল শক্তি এখানে উৎপন্ন হয়। এ জন্য মাইটোকন্ডিয়াকে কোষের 
    
        শক্তিঘর বলা হয়।
    
     গ. উদ্ভিদ কোষের চিহিৃত চিত্র অঙ্কন করতে হবে।
    
     ঘ. ‍নিউক্লিয়াসকে কোষের প্রাণকেন্দ্র বলা হয়। কেননা নিউক্লিয়াস ছাড়া কোষ বেচে 
    
        থাকতে পারে না। এছাড়া নিউক্লিয়াস কোষের সকল প্রকার জৈবিক কাজ নিয়ন্ত্রণ
    
       করে। এ কারণে নিউক্লিয়াসকে কোষের নিন্ত্রয়ক বলা হয়। নিউক্লিয়াস অবস্থিত 
    
       ক্রোমোসোম অসংখ্য জিন থাকে, যারা জীবের বংশগতির ধারক ও বাহক হিসেবে
    
       কাজ করে। জীবের নতুন প্রজাতি সৃষ্টিতে এদের যথেষ্ট ভৃমিকা রয়েছে।
    
      ক্রোমোসোম কোষের বৃদ্ধি বা যেকোন ক্রিয়া-বিক্রিয়াও নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
    
      সুতরাং কোষে নিউক্লিয়াস না থাকলে জীবের অস্তিত থাকত না, জীব হারাত
    
     তার বৈশিষ্ট্য এমনকি পৃথিবীতে নতুন কোনো জীবের জন্মও হতো না।






    1. Report
  3. Question:১. ক. সম্পূরক উদ্ভিদ কী? খ. বিটপ বলতে কী বোঝায়? গ. A ও B অংশের মধ্যে পার্থক্যগুলো উল্লেখ কর। ঘ. A ও B অংশের গুরুত্ব আলোচনা কর। 

    Answer
    ক. যেসব উদ্ভিদের মূল, কান্ড ও পাতা থাকে এবং ফুল ফল ও বীজ হয় তাদেরকে 
    
        সপুষ্পক উদ্ভিদ বলে। 
    
     খ. উদ্ভিদের যে অংশগুলো মাটির উপরে থাকে তাদের একত্রে বিটপ বলে। বিটপে কান্ড,
    
         পাতা, ফুল ও ফল থাকে। কান্ডে পর্ব, পর্বমধ্য ও শীর্ষমুকুল থাকে। ফুলগুলো পাতার 
    
         কক্ষে উৎপন্ন হয়। ফলে বৃতি, দল, পুংকেশর ও গর্ভাশয় থাকে। আর এসব কিছুকে
    
         একত্রে বিটপ বলে।
    
     গ. চিত্রের চিহিৃত অংশ হলো কান্ড এবং চিহিৃত অংশ হলো মূল। নিচে এদের মধ্যকার পার্থক্য
    
         দেওয়া হলো-
    
         i. এটি শাখা-প্রশাখা ফুল,               i. এটি শুধুমাত্র শাখা-প্রশাখা বহন করে
    
            ফল, পাতা বহন করে।
    
         ii. এটি সাধারণত উধ্বগামী।            ii.  এটি সাাধারণত নিম্নগামী।
    
         iii. এতে পর্ব ও পর্বমধ্য থাকে।         iii. এতে পর্ব ও পর্বমধ্য থাকে না।
    
         iv. এটি সাধারণত সবুজ বর্ণের।        iv.  এটি সাধারণত বর্ণহীন।
    
         v. এর অগ্রভাগে শীর্ষমকুল থাকে।      v.  এর অগ্রভাগে শীর্ষমকুল থাকে না।
    
     
     ঘ. চিত্রে A হলো উদ্ভিদের কান্ড এবং B হলো মূল। উদ্ভিদের কান্ড ও মূলে গুরুত্ব 
    
         নিচে আলোচনা করা হলো-
    
         কান্ডের গুরুত্ব:
    
         i. কান্ড পাতা ফুল ও ফল এবং শাখা প্রশাখার ভার বহন করে। উদ্ভিদকে সোজা হয়ে
    
            থাকতে সাহায্য করে।
    
         ii. কান্ড শাখা-প্রশাখা ও পাতাকে আলোর দিকে তুলে ধরে হাতে সূর্যের আলোর দিকে
    
            তুলে ধরে যাতে সূর্যের আলো যথাযথভাবে পেতে সাহায্য করে।
    
         iii. পাতায় তৈরি খাদ্য কান্ডের মাধম্যে দেহের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে।
    
         iv. মাটি থেকে শোষিত পানি ও খনিজ লবন কান্ডের মাধ্যমে শাখা-প্রশাখা পাতা ফুল ফল
    
            এবং ফলে পেীছায়।
    
         v. শাল সেগুণ মেহগনি উত্যাদি উদ্ভিদের কান্ড থেকে মূল্যবান কাঠ পাওয়া যায়। যা দিয়ে
    
            আসবাবপত্র তৈরি করা হয়।
    
         vi. অনেক কান্ড আমাদের রান্নার কাজে মসলা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যেমন- আদা, হলুদ।
    
    
          মূলের গুরুত্ব:
    
         i. মূল উদ্ভিদকে মাটির সাথে শক্ত করে আটকে রাখে ফলে ঝড়ের বাতাসে সহজে পড়ে যায় না।
    
         ii. মূল মাটি থেকে পানি ও খনিজ লবন শোষণে সাহায্য করে।
    
         iii. খাদ্য হিসেবে আমরা বিভিন্ন ধরণের মূল খেয়ে থাকি। যেমন- মূলা শালগম গাজর ইত্যাদি।






    1. Report
  4. Question:২. প্রাপ্তি ও প্রমি ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে যায়। তারা গ্রামে ঘুরতে বেড়িয়ে উদ্ভিদ ও কান্ডের বিভিন্ন ধরণের বিন্যাস বিশেষভাবে লক্ষ করে। এদের মধ্যে কোনোটির শাখা- প্রশাখার বিন্যাস মঠ আকৃতির আবার কোনটির গম্বুজ আকৃতির । এই কান্ডগুলোর আকৃতি ও কাজ সম্পর্কে জানতে তারা কেীতুহলি হয়ে উঠল। ক. মূল কাকে বলে? খ. আম গাছের পাতার ধরণ ব্যাখ্যা কর। গ. প্রাপ্তি ও প্রমির পর্যবেক্ষণকৃত উদ্ভিদ কান্ডের কাজ বর্ণনা কর। ঘ. তুমি কীভাবে প্রাপ্তির ও প্রমির পর্যবেক্ষণকৃত কান্ডের শাখা-প্রশাখার বিন্যাসকে আলাদা করবে? ব্যাখ্যা কর। 

    Answer
    ক. উদ্ভিদের যে অংশ পর্ব, পর্বমধ্য ও অগ্রমূকুলবিহীন তাকে মূল বলে।
    
     খ. আম গাছের পাতার ধরণ হলো সরল। এ কারণে আমের পাতাকে সরল পাতা বা 
    
        সরলপত্র বলা হয়। আম পাতার ফলকটি অখন্ডিত। এ পাতার মধ্যশিরাকে প্রধান 
    
        শিরা বলে। যা থেকে শিরা উপশিরা বের হয়ে আসে। আমপাতার কিনারা অখন্ডিত
    
        বা অসম্পৃন্নভাবে খন্ডিত থাকে।
    
     গ. প্রাপ্তি ও প্রমি মঠ আকৃতির ও গম্বুজ আকৃতির উদ্ভিদ কান্ড পর্যবেক্ষণ করেছিল ।
    
         নিচে এদের কাজ বর্ণনা করা হলো-
    
         মঠ আকৃতির কান্ডের কাজ:
    
         i. এধরণের কান্ড উদ্ভিদকে মাটির উপর দৃঢ়ভাবে দাড়িয়ে থাকতে সাহায্য করে।
    
         ii. এটি পাতা ও শাখা-প্রশাখাকে উপরের ‍দিকে তুলে ধরতে সাহায্য করে।
    
         iii. এধরণের কান্ড শাখা-প্রশাখা পাতা,ফুল, ও ফলের ভার বহন করে।
    
       গম্বুজ আকৃতির কান্ডের কাজ:
    
         i. এধরণের কান্ডের শাখা-প্রশাখাকে চারিদিকে প্রসারিত করতে সাহায্য করে।
    
         ii. এধরণের কান্ড প্রকৃতিতে বেশি ছায়া ও অক্সিজেন প্রদান করে।
    
         iii.  এটি শাখা-প্রশাখা পাতা ফুলও ফলের ভার বহন করে।
    
      
       ঘ. প্রাপ্তি ও প্রমি মঠ আকৃতির ও গম্বুজ আকৃতির কান্ড পর্যবেক্ষণ করেছিল। এদের শাখা বিন্যাসের
    
           ভিন্নতাকে নিম্নলিখিত ভাবে আলাদা করা যায়-
    
          i. মঠ আকৃতির কান্ডের নিচের শাখাগুলো বড় কিন্তু গম্বুজ আকৃতির কান্ডের নিচের শাখাগুলো 
    
            বেশ ছোট।
    
          ii. মঠ আকৃতির কান্ডের শাখা-প্রশাখাগুলো উপরের দিকে বৃদ্ধি পায় কিন্তু গম্বুজ আকৃতির 
    
             কান্ডের শাখা-প্রশাখাগুলো পার্শ্বে প্রসারিত হয়।
    
         iii.  মঠ আকৃতির কান্ডের উপরের শাখা-প্রশাখাগুলো ছোট, কিন্তু গম্বুজ আকৃতির কান্ডের উপরের 
    
             শাখা-প্রশাখাগুলো বেশ বড়।
    
         iv. মঠ আকৃতির কান্ডে শীর্ষ পর্যন্ত প্রধান কান্ডটি শাখা-প্রশাখায় বিভক্ত হয়ে যায় এবং উপরের 
    
             দিকে গিয়ে প্রধান কান্ডটিকে আর শনাক্ত করা যায় না।






    1. Report
  5. Question:৩.ক. কোন উদ্ভিদকে আর্দশ উদ্ভিদ বলা হয়? খ. পাতার প্রধান দুটি কাজ লেখ। গ. ‘ক’ অংশটির চিত্র একে এর বিভিন্ন অংশ চিহিৃত কর। ঘ. ‘ক’ অংশটির সাথে ধান গাছের মূলের সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য আলোচনা কর। 

    Answer
    ক. আবৃতবীজি সুপুষ্পক উদ্ভিদকে আদর্শ উদ্ভিদ বলা হয়।
    
     খ. পাতার প্রধান দুটি কাজ হলো:
    
        i. সালোকসংশ্লেষণ প্রকিয়ায় খাদ্য প্রস্তুত করা এবং 
    
        ii. গ্যাসের আদান প্রদান করা।
    
     ঘ. চিত্র ‘ক’ চিহিৃত অংশটি হলো প্রধান মূল। ভ্রুণমূল বৃদ্ধি পেয়ে সরাসরি মাটির মধ্যে
    
        প্রবেশ করে শাখা-প্রশাখা বিস্তার করে। এসব মূলকে স্থানিক মূল বলে। আর স্থানিক
    
        মূলেই প্রধান মূল থাকে। সুতরাং ‘ক’ অংশটি স্থানিক মূলের। অন্যদিকে ধান গাছের মূল
    
        হলো অস্থানিক গুচ্ছমূল।
    
        সাদৃশ: উভয় প্রকার মূল উদ্ভিদকে মাটির সাথে আটকে রাখতে সাহায্য করে এবং মাটি 
    
        থেকে প্রয়োজনীয় পানি ও খনিজ লবন শোষন করে।
    
        বৈসাদৃশ্য: চিত্র ‘ক’ এর স্থানিক মূলটি ভ্রণমূল থেকে উৎপন্ন হয়ে সরাসরি মাটিতে প্রবশ করেছে।
    
        অন্যদিকে ধান গাছের মূল ভ্রণমূল থেকে উৎপন্ন না হয়ে কান্ড থেকে উৎপন্ন হয়েছে।






    1. Report
Copyright © 2025. Powered by Intellect Software Ltd