Note: উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ‘প্রক্রিয়াজাত মজুত’ হিসাবের ডেবিটে লিখতে হয় যে ব্যয়গুলো তা হল- ব্যবহৃত প্রত্যক্ষ কাঁচামাল, প্রত্যক্ষ মজুরি ও উৎপাদন উপরি খরচ।

Note: Not available

Note: Not available

Note: দেয়া আছে, বিক্রয় ১,৫০,০০০ টাকা ও মোট মুনাফার হার ৩০% সুতরাং মোট মুনাফা=(১,৫০,০০০x৩০%)=৪৫,০০০ টাকা। প্রশ্নটির প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে, সমাপনী মজুদ পন্যের পরিমাণ=বিক্রয়যোগ্য পন্যের মূল্য+মুনাফা-বিক্রয় =(১,৩৫০০০+৪৫,০০০-১,৫০,০০০) =(১,৮০,০০০-১,৫০,০০০) =৩০,০০০ টাকা।

Note: Not available

Note: Not available

Note: আমরা জানি যে, মূখ্য ব্যয় নির্ণয়ের সূত্রটি হলো-মূখ্য ব্যয়=প্রত্যক্ষ কাঁচামাল+প্রত্যক্ষ শ্রম/মজুরী+ প্রত্যক্ষ খরচ সুতরাং উক্ত জব সম্পাদনের জন্য মূখ্য ব্যয় হবে =(৫০,০০০+৪০,০০০+৩০,০০০) =১,২০,০০০ টাকা

Note: বিক্রয়ের উপর শতকরা ২০ টাকা হারে মুনাফা হলে- মোট মুনাফা =(৫,০০,০০০x২০%) টাকা =১,০০,০০০ টাকা আমরা জানি যে, বিক্রীত পণ্যের ব্যয=বিক্রয়-মুনাফা অতএব, বিক্রীত পণ্যের ব্যয়= (৫,০০,০০০-১,০০,০০০) টাকা = ৪,০০,০০০ টাকা

Note: উৎপাদন ব্যয় বিবরণী অনুযায়ী, উৎপাদনকারীর বিক্রীত দ্রব্যের ব্যায়ের সাথে প্রারম্ভিক সম্পন্ন দ্রব্যের মজুদ যোগ এবং সমাপনী সম্পন্ন দ্রব্যের মজুদ বিয়োগ করতে হবে।

Note: উৎপাদন ব্যয় বিবরণী অনুসারে, বিক্রয় রাজস্ব হতে বিক্রীত পণ্যের উৎপাদন ব্যয় বাদ দিয়ে মোট মুনাফা নির্ণয় করা হয়। অতএব, মুনাফা (৪,০০,০০০-২,৫০,০০০) =১,৫০,০০০ টাকা