১৭ই এপ্রিল পাকিস্তানি বাহিনী গোলাবর্ষণ শুরু করলে মুক্তিসেনারা ভাবনায় পড়ে গেলেন। দুদিন ধরে তাদের খাবার সরবরাহ বন্ধ ছিল। এরকম অবস্থায় বাড়তি কয়েকজন সেনা দরুইনে এসে পৌঁছল। সেই সঙ্গে খাবারও এলো। তখন তারা স্বস্থির নিঃশ্বাস ফেললেন।

পাকিস্তানি সৈন্যরা ছিল সংখ্যায় অনেক বেশি এবং তাদের কাছে ভারি অস্ত্রশস্ত্র ছিল। অন্যদিকে মুক্তিযোদ্ধারা ছিল সংখ্যায় কম এবং তাদের কাছে তেমন অস্ত্রও ছিল না। এসব কারণে পাকিস্তানি সৈন্যদের মোকাবেলা করা কঠিন ছিল।

বাংলাদেশ সিপাহি মোস্তফা কামালকে মুক্তিযুদ্ধের সর্বোচ্ছ ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ খেতাবে ভূষিত করেছেন।

সারাদিন আমি ভালো হয়ে চলব। গুরুজন যেসব আদেশ করেন সেগুলো খুশি মনে পালন করব।

বয়সে বড় এবং সম্মানীয় ব্যক্তিরা গুরুজন। যেমন- মা, বাবা, দাদা, দাদি, নানা, নানি, শিক্ষকেরা আমাদের গুরুজন।