Question:তরঙ্গশীর্ষ কাকে বলে?
Answer
অনুপ্রস্থ তরঙ্গের সর্বোচ্চ বিন্দুকে তরঙ্গশীর্ষ বলে।
Question:তরঙ্গশীর্ষ কাকে বলে?
অনুপ্রস্থ তরঙ্গের সর্বোচ্চ বিন্দুকে তরঙ্গশীর্ষ বলে।
Question:শব্দ কীভাবে উৎপন্ন হয় ব্যাখ্যা কর।
শব্দ উৎপন্নের মূল কারণ হলো বস্তুর কম্পন। সুরশলাকা, কাসার বাটি, স্কুলের ঘন্টা যখন বাজে তখন হাত দিয়ে আস্তে আস্তে স্পর্শ করলে বুঝা যায় যে ওটা কাঁপছে। কথা বলার সময় কণ্ঠনালী স্পর্শ করলে দেখঅ যায় যে, কণ্ঠনারী কাঁপছে। যতক্ষণ বাটিটি শব্দ সৃষ্টি করছিল ততক্ষণ সেটি কেঁপেছে তাই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র তরঙ্গের সৃষ্টি হয়েছে। বাটিটির শব্দ থেমে গেলে তার কম্পনও থেমে গেছে আর ঢেউও থেমে গেছে। সুতরাং বস্তুর কম্পনের ফলেই শব্দ উৎপন্ন হয়।
Question:কম্পাঙ্ক কাকে বলে?
তরঙ্গ সঞ্চারণকারী কোনো কণা প্রতি সেকেন্ডে যতগুলো পূর্ণ স্পন্দন সম্পন্ন করে তাকে কম্পাঙ্ক বলে।
Question:একটি লম্বা দড়ির এক প্রান্ত ধরে উপর-নিট সঞ্চালিত করলে কোন ধরনের তরঙ্গ সৃষ্টি হয়- ব্যাখ্যা কর।
একটি লম্বা দড়ির এক প্রান্ত ধরে উপর নিচে সঞ্চালিত করলে অনুপ্রস্থ তরঙ্গ সৃষ্টি হয়। এক্ষেত্রে দড়ির কণাগুলো তরঙ্গ প্রবারেহ দিকের সাথে সমকোণে স্পন্দিত হয়। অর্থাৎ দড়ির প্রতিটি কণার স্পন্দনের অভিমুখ তরঙ্গের গতির অভিমুখের সাথে সমকোণে আছে, যা অনুপ্রস্থ তরঙ্গের শর্তের সাথে মিলে যায়।
Question:কীভাবে অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ সনাক্ত করবে- ব্যাখ্যা কর।
যে সব শব্দ উৎসের নিয়মিত ও পর্যাবৃত্ত কম্পনের ফলে উৎপন্ন হয় সেগুলো আমাদের কানে শ্রুতিমধুর বলে মনে হয় এবং এগুলোকে সরযুক্ত শব্দ বলে। গিটার, বেহালা, বাশের বাঁশি প্রভৃতি বাদ্যযন্ত্রের শব্দ সুরযুক্ত শব্দ বলে। অপরদিকে, শব্দের উৎসের অনিয়মিত ও অপর্যাবৃত্ত কম্পনের ফলে যে শব্দ উৎপন্ন হয় তা আমাদের কানে শ্রুতিকটু বলে মনে হয়। যেমন, যানবাহন চলাচলের শব্দ, হাটবাজারের শব্দ প্রভৃতি।