তরল ও বায়বীয় পদার্থের মধ্যে ১টি পার্থক্য হলো-
তরল পদার্থের নির্দিষ্ট আয়তন আছে। কিন্তু বায়বয়ি পদার্থের নির্দিষ্ট আয়তন নেই।

পদার্থের ৫টি বৈশিষ্ট্য হলো-
১. পদার্থের আকার, আকৃতি ও আয়তন আছে।
২. এর ওজন আছে এবং জায়গা দখল করে ।
৩. এটি ভারী বা হালকা হয়।
৪. এটি নরম বা শক্ত হয়।
৫. কিন্তু পদার্থ তাদের অবস্থারও পরিবর্তন করতে পারে।

সাধারণ অবস্থায় পানি তরল। এই তরল পানিতে তাপ দিলে তা ফুটতে থাকে। আরও তাপ দিলে বায়বীয় পদার্থে পরিণত হয়। পানিকে ফ্রিজে রেখে ঠান্ড করলে কঠিন বরফে পরিণত হয়। এভাবেই পানির অবস্থার পরিবর্তন হয়।

জলীয়বাষ্প পানির বায়বীয় অবস্থা। পানিকে বেশি গরম করলে বুদবুদ উঠতে থাকে। পানি তখন ফোটে। বুদবুদে পানির মতো বাষ্প থাকে যা খালি চোখে দেখা যায় না। পানির এই না দেখা অংশই হলো জলীয়বাষ্প।

চারটি কঠিন পদার্থের নাম হলো: ১.চেয়ার; ২.টেবিল, ৩.ইট; ৪.গ্লাস।
কঠিন পদার্থের ৩টি বৈশিষ্ট্য হলো-
১. এ পদার্থের নির্দিষ্ট আকার আছে।
২. এ ধরনের পদার্থের নির্দিষ্ট আয়তন আছে।
৩. এর নির্দিষ্ট ভর আছে।