হিসাব বিজ্ঞান ২য় পত্র - একাদশ-দ্বাদশ
 
  1. Question: কোন অনুপাতটি কারবারের দক্ষতার পরিচায়ক?

    A
    বিক্রিত মূল্যের উপর মুনাফার হার

    B
    মূলধনের উপর মুনাফার হার

    C
    প্রতি ঘন্টায় উৎপাদন

    D
    শেয়ার প্রতি লভ্যাংশ

    E
    চলতি অনুপাত

    Note: প্রশ্নটির সঠিক উত্তরের জন্য প্রদত্ত অপশন গুলোর মধ্যে (ক) বিক্রয় মূল্যের উপর মুনাফার হার কারবারের দক্ষতার পরিচয় বহন করে সবচেয়ে বেশি। কারণ মোট মুনাফাকে নীঠ বিক্রয়ের পরিমাণ দ্বারা ভাগ করে বিক্রয়ের উপর মোট মুনাফার হার নির্ণয় করা হয়ে থাকে। মোট মুনাফা যত বেশি হবে, বোঝা যাবে কারবারের বিক্রয় ব্যবস্থা তত বেশি দক্ষ।
    1. Report
  2. Question: স্কাইলার্ক কোম্পানির আয় বিবরণী থেকে নিম্নলিখিত তথ্যগুলো নেয়া হয়েছে? বিক্রয় ৬৪,২০,০০০ টাকা, প্রারম্ভিক মুজদ ৯,৮০,০০০ টাকা, ক্রয় ৪৫,৪০,০০০ টাকা, বছরান্তে মজুদ ১০,২০,০০০ টাকা। মজুদ পণ্যের আবর্তন হার হবে-

    A
    ৪.৫

    B
    ৬.২৯

    C
    ৪.৪১

    D
    ৬.৪১

    E
    ৪.৫৯

    Note: আমরা জানি মজুদ আবর্তন হার =বিক্রিত পণ্যের ব্যয়/গড় মজুদ=৪৫০০০০০/১০০০০০=৪.৫ বার এখানে বিক্রিয় দ্রব্যের ব্যয়=প্রারম্ভিক মজুদ+ক্রয়-সমাপনী মজুদ/বৎরান্তে মজুদ =(৯,৮০,০০০+৪৫,৪০,০০০-১-,২০,০০০) টাকা (৫৫,২০,০০০-১০,২০,০০০)=৪৫,০০,০০০ টাকা। এবং গড় মজুদ= প্রারম্ভিক মুজদ+বৎসরান্তে মজুদ/২ = ৯,৮০,০০০+১০২০,০০০/২ =২০,০০,০০০/২=১০,০০০ টাকা
    1. Report
  3. Question: কোনটি স্বচ্ছলতা নির্দেশন অনুপাত?

    A
    চলতি অনুপাত

    B
    মুনাফার হার

    C
    ঋণ মলধন অনুপাত

    D
    সম্পদ আবর্তন হার

    E
    দ্রুত ও অনুপাত

    Note: কোম্পানির চলতি দায় পরিশোধের ক্ষমতা নির্দেশ করে (ক) চলতি অনুপাত, এটি হচ্ছে অনুপাত যা কারবারের দক্ষতার পরিচয় বহন করে (খ) মুনাফার অনুপাত, কারবারের দ্রুত দেনা বা ত্বরিৎ দায় পরিশোধের ক্ষমতা নির্দেশ করে (ঘ) দ্রুত অনুপাত যার অপর নাম ত্বরিৎ অনুপাত যা তারল্য অনুপাতের অন্তর্গত। সকল সম্পত্তি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে কারবার/প্রতিষ্ঠানের দায় বা ঋণ পরিশোধের ক্ষমতা নির্দেশ করে (গ) ঋণ মূলধন অনুপাত, দায় মোট সম্পত্তি অনুপাত প্রভৃতি।
    1. Report
  4. Question: যদি একটি কোম্পানীর চলতি অনুপাত কমে যায় এবং ত্বরিত অনুপাত ভাল হয়, তবে নিচের কোনটি সবচেয়ে সম্ভাব্য ব্যাখা হবে?

    A
    মজুত পন্য কমেছে

    B
    মজুত পণ্য বেড়েছে

    C
    অতীতের তুলনায় দ্রুততার সাথে প্রাপ্যসমূহ আদায় হয়েছে

    D
    অতীতের তুলনায় ধীর গতিতে প্রাপ্যসমূহ আদায় হয়েছে

    E
    অগ্রপ্রদত্তসমূহ কমেছে

    Note: আমরা জানি, চলতি সম্পত্তি/চলতি দায় চলতি সম্পত্তির অন্তর্ভুক্ত হল, নগদ টাকা, ব্যাংক জমা, মজুদ পণ্য, অগ্রিমপ্রদতত্ত খরচাবলী, দেনাদার প্রাপ্যবিল ইত্যাদি। আবার ত্বরিত অনুপাত=ত্বরিত সম্পত্তি/ত্বরিত দায় ত্বরিত সম্পত্তি নির্ণয় করা হয় চলতি সম্পত্তি হতে মজুদপণ্য বাদ দিয়ে। সুতরাং, কোন কোম্পানির চলতি অনুপাত কমে গেলে এবং ত্বরিত অনুপাত ভাল হলে মনে করতে হবে যে এর মুজ পণ্যে প্রভাব পড়েছে বা কমে গেছে।
    1. Report
  5. Question: নিচের কোনটি তারল্য অনুপাত নয়?

    A
    সম্পদ আবর্তণ

    B
    চলতি অনুপাত

    C
    মজুদ আবর্তণ

    D
    প্রাপ্য হিসাব আবর্তন

    E
    এসিড টেস্ট অনুপাত

    Note: কোম্পানির তারল্য অনুপাত নির্ণয় করা হয় তার তারল্য দায় পরিশোধের ক্ষমতা যাচাইয়ের জন্য। এর অন্তর্গত অনুপাত গুলো হলো চিলতি অনুপাত, ত্বরিৎ/এসিড টেস্ট/দ্রুত অনুপাত, পাপ্য আবর্তণ অনুপাত, মজুদ আবর্তণ অনুপাত ইত্যাদি।
    1. Report
  6. Question: একটি কোম্পানির উদ্ধর্তপত্রে নিম্নোক্ত তথ্যসমূহ রয়েছ। নগদান ১০,০০০ টাকা; মজুদ পণ্য ২০,০০০ টাকা; প্রদেয় বিলসমূহ ১০,০০০ টাকা; সুনাম ১৫,০০০ টাকা; দেনাদার ১০,০০০ টাকা। উক্ত কোম্পানির চলতি অনুপাত কত?

    A
    ২ঃ১

    B
    ৩ঃ১

    C
    ৪ঃ১

    D
    ১ঃ১

    E
    ৩ঃ২

    Note: জানা আছে, চলতি অনুপাত=চলতি সম্পত্তি/চলতি দায় এখানে, চলতি সম্পত্তি=নগদ+মজুদপণ্য+দেনাদার =(১০০০০+২০০০০+১০০০০)=৪০,০০০ টাকা এবং চলতি দায়=প্রদেয় বিলসমূহ=১০,০০০ টাকা। অতএব চলতি অনুপাত=৪০০০০/১০০০০=৪ঃ১
    1. Report
  7. Question: চলতি মূলধন বলতে বুঝায়-

    A
    মোট সম্পত্তি বাদ মোট দায়

    B
    মোট সম্পত্তি বাদ চলতি দায়

    C
    চলতি সম্পত্তি বাদ চলতি দায়

    D
    তরল সম্পত্তি বাদ চলতি দায়

    E
    মোট সম্পত্তি বাদ দীর্ঘ মেয়াদী দায়

    Note: কোন প্রতিষ্ঠানের মোট চলতি সম্পত্তি হতে চলতি দায় বিয়োগ করে চলতি মূলধনের পরিমাণ জানা যায়। সাধারণভাবে সম্পত্তি হতে দায় বিয়োগ করলেই মূলধন পাওয়া যায়।
    1. Report
  8. Question: নিচের কোনটি চলতি মূলধনের অংশ নয়?

    A
    স্বল্পমেয়াদী ব্যাংক লোন

    B
    প্রাপ্য বিল

    C
    গ্যাস লাইনের জন্য সিকিউরিটি জমা

    D
    প্রদেয় লভ্যাংশ

    E
    এডভ্যান্স, প্রিপেইড এবং প্রিপেমন্টস্

    Note: কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন খরচ নির্বাহের জন্য চলতি সম্পত্তিতে যে পরিমাণ টাকা নিয়োজিত থাকে তা হল চলতি মূলধন বা কার্যকরী মূলধন। অন্যভাবে চলতি সম্পত্তি হতে চলতি দায় বাদ দিলে চলতি মূলধন পাওয়া যায়। সুতরাং চলতি মূলধনের অংশ বা উপাদান বলতে চলতি সম্পত্তি ও চলতি দায়ের উপাদান সমূহকে নির্দেশ করে এগুলো হলো-নগদ তহবিল, ব্যাংক জমা, মজুদ মাল, অগ্রিম খরচাবলী, প্রাপ্যবিল, দেনাদার, পাওনাদার, প্রদেয় বিল, ব্যাংক জমাতিরিক্ত, উত্তোলন, বকেয়া খরচাবলী, ঘোষণাকৃত লভ্যাংশ, প্রদেয় লভ্যাংশ, আয়কর সঞ্চিতি, স্বল্প মেয়াদী লোন ইত্যাদি। ইহা প্রতিষ্ঠানের চলতি সম্পত্তি হতে চলতি দায় পরিশোধের ক্ষমতা নির্দেশ করে। ইহার আধিক্য প্রতিষ্ঠানের অলসতহবিল এবং স্বল্পতা তারল্য সংকট বৃদ্ধি করে।
    1. Report
  9. Question: চলতি মূলধন বলতে বুঝায়-

    A
    মোট সম্পত্তি বাদ মোট দায়

    B
    মোট সম্পত্তি বাদ চলতি দায়

    C
    চলতি সম্পত্তি বাদ চলতি দায়

    D
    তরল সম্পত্তি বাদ চলতি দায়

    E
    মোট সম্পত্তি বাদ দীর্ঘ মেয়াদী দায়

    Note: কোন প্রতিষ্ঠানের মোট চলতি সম্পত্তি হতে চলতি দায় বিয়োগ করে চলতি মূলধনের পরিমাণ জানা যায়। সাধারণভাবে সম্পত্তি হতে দায় বিয়োগ করলেই মূলধন পাওয়া যায়।
    1. Report
  10. Question: নিচের কোনটি মুনাফা অনুপাত?

    A
    সম্পদ আবর্তণ

    B
    চলতি অনুপাত

    C
    তরল অনুপাত

    D
    সম্পদের আয়ের হার

    E
    প্রাপ্য হিসাব আবর্তন

    Note: উদ্দেশ্য বিচারে অনুপাত সমূহকে চারটি স্তরে ভাগ করা হয়েছে। এগুলো হক (ক) ঋণ পরিশোধ ক্ষমতা বা তারল্য অনুপাত (খ) লাভ/মুনাফা উপার্জন ক্ষমতা অনুপাত (গ) স্থিতি সম্পর্কিত অনুপাত (ঘ) মূলধন কাঠামো অনুপাত। এখানে ‍অনুপাত (৩) পরিচালন অনুপাত (৪) মুনাফা-মূলধন অনুপাত (৫) সম্পদের আয়ের অনুপাত/হার (৬) শেয়ার প্রতি উপার্জন অনুপাত প্রভৃতি।
    1. Report
Copyright © 2025. Powered by Intellect Software Ltd