Note: ১৯৮১ সালের ডিসেম্বর মাসে একটি দালানের বই মূল্য ৬৪,০০০ টাকা বা ১৯৮২ সালের ১লা জানুয়ারী আগুনে বিনষ্ট হয় এবং ৭২,০০০ টাকা বীমা দাবী পায়। ফলে উক্ত কোম্পানীর লাভ হয় ৮,০০০ টাকা (৭২,০০০-৬৪,০০০)। এখানে দালানের বাজার মল্য ১,০০,০০০ টাকা যা বই মূল্য ৬৪,০০০ টাকা অপেক্ষা বেশি হওয়ায় রক্ষণশীলতার নীতি অনুসারে বিবচ্য নয়।

Note: লভাংশ প্রদানের পূর্বের আয়ের উপর কর দিতে হয়। সুতরাং এখানে কর=(১৭৬,০০০-৬৬০০০-২০০০০)X৩০%=২৭,০০০ টাকা

Note: নীট স্বত্ব বলতে সাধারণত মালিকানা স্বত্বকে বুঝায়। আর মালিকানা স্বত্ব হল মালিক কর্তৃক কারবারে সরবরাহকৃত সম্পদ বা অর্থ যা মূলধন নামে পরিচিত। নীট স্বত্ব নির্ণয়ের সূত্র হল মোট সম্পত্তি (-) মোট দায়=নীট স্বত্ব।

Note: দেয় লভ্যাংশকে উদ্ধর্তপত্রের চলতি দায় হিসেবে প্রদর্শণ করা হয়।

Note: এখানে আদায়কৃত মূলধন=তলবী মূলধন-অনাদায়ী = (৫,৬০,০০০-১০,০০০) = ৫,৫০,০০ টাকা সুতরাং লভ্যাংশের পরিমাণ= ৫,৫০,০০০x১৫%=৮২,৫০০ টাকা

Note: গোপন সঞ্চিতি হিসাব বিবরণীর কোথাও প্রদর্শণ করা হয় না। শুধুমাত্র উচ্চ পর্যায়ের ব্যবস্থাপক-ইহা সম্পর্কে জানতে পারে।

Note: লভ্যাংশ ঘোষণার পর নির্দিষ্ট সময়ে অতিক্রান্ত হওয়ার পর যদি কোনো শেয়ার মালিকগণ কোনো লভ্যাংশ দাবি না করে তবে তা অ-দাবিকৃত লভ্যাংশ হিসেবে ধরা হয়। একে উদ্ধর্তপত্রের দায়ের দিকে সঞ্চিতি ও উদ্ধৃত্ত এর অংশ হিসেবে দেখানোর বিধান রয়েছৈ।

Note: পণ্য আগুনে বিনষ্ট (বীমাকৃত/অবীমাকৃত) হলে তা মোট লাভ বা মুনাফায় কোন প্রভাব ফেলে না। অর্থাৎ মোট লাভ অপরিবর্তিত থাকে।

Note: কোম্পানীর প্রধান দলিল পরিমেলবন্ধ বা সংঘস্মারক এর অন্তবর্তী প্রধান বিষয়গুলো হল, কোম্পানির নাম, প্রধান কার্যালয়ের ঠিকানা, কারবারের উদ্দেশ্য পরিমেলবন্ধের বিষয় নয়, এটি পরিমেল নিয়মাবলীল বিষয়।

Note: কোম্পানির প্রধান দলিল পেরিমেলবন্ধ বা সংঘস্মারক এর অন্তবর্তী প্রধান বিষয়গুলো হল, কোম্পানির নাম, প্রধান কার্যালয়ের ঠিকানা, কারবারের উদ্দেশ্য পরিমেলবন্ধের বিষয় নয়, এটি পরিমেল নিয়ামবলীর বিষয়।