Question:আমাদের দেখার কাজে আলোর কোন ধর্ম সাহায্য করেছে?
Answer
েআমাদের দেখার কাজে আলোর প্রতিসরণ নামক ধর্ম সাহায্য করছে।
Question:আমাদের দেখার কাজে আলোর কোন ধর্ম সাহায্য করেছে?
েআমাদের দেখার কাজে আলোর প্রতিসরণ নামক ধর্ম সাহায্য করছে।
Question:আমরা কিভাবে রঙিন বস্তুর আলোকীয় উপলব্ধি পাই?
আমাদের চোখের রেটিনা থেকে যে নার্ভগুলো মস্তিষ্কে গিয়েছে সেগুলোর নাম রড ও কোণ। এদের মধ্যে কোণগুলো বর্ণ সংবেদনশীল। নীলবর্ণ, লালবর্ণ এবং সবুজবর্ণ নামক তিন ধরনের সংবেদনশীল কোণ আছে। কোনো বর্ণ যতই মিশ্র বা জটিল হোক না কেন চোখ সকল বর্ণকে মাত্র এই তিনটি বর্ণে ধারণ করে। রেটিনার কোণগুলো এই ধারণকৃত তথ্য মস্তিষ্কের প্রেরণ করে। মস্তিষ্কে আবার বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সকল বর্ণকে আলাদা করে দেয়। এভাবেই আমরা রঙিন বস্তুর আলোকীয় উপলব্ধি পাই।
Question:প্রতিসরণাঙ্ক এবং আলোকীয় ঘনত্বের মধ্যে সম্পর্ক কী?
যে মাধ্যমের প্রতিসরণাঙ্ক বেশি সেই মাধ্রমের আলোকীয় ঘনত্ব বেশি বা সেটি আলোর সাপেক্ষে ঘনতর। আর যে মাধ্যমের প্রতিসরণাঙ্ক কম তা আলোকীয় ঘনত্ব কম বা সেটি আলোর সাপেক্ষে লঘুতর।
Question:আলোর প্রতিসরণ কয়টি সূত্র মেনে চলে?
েআলোর প্রতিসরণ দুটি সূত্র মেনে চলে।
Question:কাঁচ ও পানির মধ্যে কোনটিতে আলোর বেগ বেশি এবং কোনটির আলোকীয় ঘনত্ব বেশি ব্যাখ্যা কর।
যে মাধ্যমের প্রতিসরণাঙ্ক বেশি সেই মাধ্যমের আলোকীয় ঘনত্ব বেশি আর যে মাধ্যমের প্রতিসরণাঙ্ক কম সেই মাধ্যমের আলোকীয় ঘনত্ব কম পানির পরম প্রতিসরণাঙ্ক কাঁচের পরম প্রতিসরণাঙ্ক অপেক্ষা কম। যেহেতু পানি কাঁচ অপেক্ষা লঘুতর। আবার, ঘনতর মাধ্যমের আলোর বেগ হালকা মাধ্যমের চেয়ে কম হয়। অতএব, কাঁচে আলোর বেগ পানিতে আলোর বেগ অপেক্ষা কম।