চল তড়িৎ



  1. Question:রোধের বিপরীত রাশি কী? 

    Answer
    রোধের বিপরীত রাশি পরিবাহিতা।






    1. Report
  2. Question:স্থির তড়িৎ হতে চল তড়িৎ কিভাবে সৃষ্টি হয় ব্যাখ্যা করো। 

    Answer
    কোনো বস্তুতে মোট ধনাত্মক আধান এবং মোট ঋণাত্মক আধান সমান না হলে বস্তুটি তড়িৎ হয়েছে বলে ধরা হয়। এক্ষেত্রে তড়িৎ চলাচলের কোনোরূপ সুযোগ না থাকলে, অর্থাৎ অন্তরক পদার্থের সংস্পর্শে থাকলে উক্ত তড়িৎ স্থির থাকে। কিন্তু যখনই এই তড়িৎ কোনো পরিবাহীর সংস্পর্শে আসে তখনই তা প্রবাহিত হয়ে বল তড়িত সৃষ্টি করে।






    1. Report
  3. Question:তড়িৎ প্রবাহ কাকে বলে? 

    Answer
    কোনো পরিবাহীর যেকোনো প্রস্থচ্ছেদের মধ্য দিয়ে একক সময়ে যে পরিমাণ আধান প্রবাহিত হয় তাকে তড়িৎপ্রবাহ বলে। কোনো পরিবাহীর যেকোনো প্রস্থচ্ছেদের ম্যধ দিয়ে t সময়ে যদি Q পরিমাণ আধান প্রবাহিত হয়, তাহলে তড়িৎ প্রবাহ I হবে I = Q/t।






    1. Report
  4. Question:তড়িৎ প্রবাহের প্রচলিত দিক এবং ইলেকট্রন প্রবাহের দিক কোনটি? 

    Answer
    তড়িৎপ্রবাহের প্রচলিত দিক হলো উচ্চতর বিভব থেকে নিম্নতর বিভবের দিকে অথবা তড়িৎ কোষের ধনাত্মক পাত থেকে ঋণাত্মক পাতের দিকে। কিন্তু আমরা জানি যে, প্রকৃতপক্ষে তড়িৎপ্রবাহ সৃষ্টি হয় ঋণাত্মক আধান তথা ইলেকট্রন প্রবাহের জন্য। ফলে তড়িৎ প্রবাহের প্রকৃত দিক তথা ইলেকট্রন প্রবাহের দিক হলো নিম্বতর বিভব থেকে উচ্চতর বিভবের দিক অর্থাৎ তড়িৎ কোষের ঋণাত্মক পাত থেকে ধনাত্মক পাতের দিকে।






    1. Report
  5. Question:পরিবাহী, অপরিবাহী এবং অর্ধ পরিবাহী পদার্থ কাকে বলে? 

    Answer
    পরিবাহী: যে সকল পদার্থের মধ্য দিয়ে খুব সহজেই তড়িৎপ্রবাহ চলতে পারে তাদেরকে পরিবাহী বলে। যেমন- তামা, রূপা, অ্যালুমিনিয়াম প্রভৃতি। 
    অপরিবাহী: যে সকল পদার্থের মধ্য দিযে তড়িৎপ্রবাহ চলতে পারে না তাদেরকে অপরিবাহী বা অন্তরক পদার্থ বলে। যেমন- প্লাস্টিক, রাবার, কাঠ, কাচ ইত্যাদি।
    অর্ধপরিবাহী: যে সকল পদার্থের তড়িৎ পরিবহন ক্ষমতা সাধারণ তাপমাত্রায় পরিবাহী এবং অপরিবাহী পদার্থের মাঝামাঝি সে সকল পদার্থকে অর্ধপরিবাহী বলে। যেমন জার্মেনিয়াম, সিলিকন ইত্যাদি।






    1. Report
Copyright © 2025. Powered by Intellect Software Ltd