শব্দ দূষণ রোধে আমি যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি তা হলো-
১. উচ্চস্বরে গান বাজাবো না।
২. গাড়ির চালককে অকারণে হর্ণ বাজাতে নিষেধ করবো।
৩. শ্রেকিক্ষে গোলমাল করবো না।
৪. আতশবাজি ও পটকা ফুটাবো না।
৫. শব্দ দূষণের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সচেতন করবো।

রহমান সাহেবের শিল্প কারখানায় জীবাশ্ম জ্বালানি হিসেবে তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি ব্যবহার করেন। যা পরিবেশ দূষণ ঘটায়। পরিবেশের ওপর এর তিনটি প্রভাব নিম্নের দেওয়া হলো-
১. দুষণের ফলে মানুষ বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে যেমন- ক্যান্সার, শ্বাসদজনিত রোগ, পানিবাহিত রোগ ইত্যাদি।
২. দুষণের ফলে জীবজন্তুর আবাসস্থল নষ্ট হচ্ছে।
৩. পৃথিবীর তাপমাত্রা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ময়লঅ আবর্জনা থেকে নির্গত দুর্গন্ধ বায়ুতে মিশে বায়ু দুষণ ঘটায়। বায়ু দুষণের ফলে পরিবেশের উপর ক্ষতিকর প্রভাব চারটি হলেঅ-
১. তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
২. এসিড বৃষ্টি হচ্ছে।
৩. ফুসফুসে ক্যান্সার দেখা দিচ্ছে।
৪. মানুষ শ্বাসজনিত রোগসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।

নদীর পানি দূষিত হওয়ার কারণ তিনটি হলো-
১. কলকারখানার বর্জ্য ও রাসায়নিক পদার্থ নদীর পানিতে ফেলা।
২. পয়ঃনিষ্কাশন ও গৃহস্থালির বর্জ্য পানিতে ফেলা।
৩. গরু মহিষের গোসল করানো।
নদীর পানি স্বচ্ছ রাথকে করণীয় দুইটি হলো- ১. কারখানার বর্জ্য ও রাসায়নিক পদার্থ, তেল ইত্যাদি পরিবেশ ফেলার পূর্বে পরিশোধন করতে হবে। ২. নদীতে ময়লা ফেলা থেকে বিরত থাকতে হবে।

ময়লঅ আবর্জনা থেকে নির্গত দুর্গন্ধ বায়ুতে মিশে বায়ু দুষণ ঘটায়। বায়ু দুষণের ফলে পরিবেশের উপর ক্ষতিকর প্রভাব চারটি হলেঅ-
১. তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
২. এসিড বৃষ্টি হচ্ছে।
৩. ফুসফুসে ক্যান্সার দেখা দিচ্ছে।
৪. মানুষ শ্বাসজনিত রোগসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।